২১ শে ফেব্রুয়ারি এসএমএস, রচনা, উক্তি, পিক

২১ শে ফেব্রুয়ারি এসএমএস,রচনা,উক্তি-মহান ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা যারা সংক্ষিপ্ত এসএমএস পেতে চান, তারা আমাদের ওয়েবসাইটে পাবেন। মহান ২১শে ফেব্রুয়ারিএবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে কেন্দ্র করে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মুসলিম মুসলিম এবং কিছু এসএমএস,রচনা, উক্তি,ছবিপোস্ট করেছি।
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এক ক্লিকের মাধ্যমে কপি করতে পারবেন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং একুশে অগ্রসর সেই এসএমএস নিতে আমাদের ওয়েবসাইটে দেখুন।
মহান একুশে বাংলা জাতীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ভাষা গানে গানে গান গণনাটক। অতীত করা আমরা শোষণ এবং বঞ্চনার শিকার। পরবর্তীতে যখন পাকিস্তান সরকার আমাদের ভাষার উপর লিখতে পারে তখন আমাদের দেশের সমাজ ছাত্র অন্যান্য সকল মানুষ সেই দাবি জানায়।
এই একুশ আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো তাই আমি এই ২১ ভুলতে পারিনা!! যতকাল রবে এই বাংলা রয়ে যাবে সকল ভাষা শহীদদের স্মরণ।” “আজ আমরা বাংলা বলতে পারি শুধুমাত্র ভাষা শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে, তাই আমরা তাদের ভুলবো না।
২১ শে ফেব্রুয়ারি এসএমএস
২১ শে ফেব্রুয়ারি মানুষ এক গৌরবোজ্জ্বল দিন। রফিক আমাদের মাতৃভাষা বাংলার জন্য রফিক, রক্তাক্ত ভাষাবার, শাফিলম, বরকত উল্জ্ব্রা সহ ছিল। এই দিনটি আমাদের কাছে পরিচয় হিসেবে পরিচিত। ২০১০ সাল থেকে জাতিসংঘের সক্রিয়করণ মোতাবেক বর্ণবিশ্বে একুশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এই দিনটি একটি জাতীয় দিন। ১৯৫২ তারিখে বাংলাকে ২১শে এপ্রিলে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্ররা। সেই মিছিলের কর্মকাণ্ডের ফলে বেশ ভালো তরুণ। পদে বিশ্ব আমরাই অংশগ্রহণ জাতি মাতৃভাষায় কথা বলে তাদের অধিকারের জন্য রক্তে। তাই গোটা বিশ্বই সদস্য এই দিনটি।পোস্টে শেয়ার করছি২১ শে ফেব্রুয়ারি এসএমএস, রচনা, উক্তি, পিকএবং বর্তমানপেপার দিনপেসের এসএমএস সংগ্রাম কাল।
রফিক, সালাম, বরকত, আরো হাজার বীর সন্তান,
করলো ভাষার মান রক্ষা বিলিয়ে আপন প্রান ,
যাদের রক্তে রাঙ্গানো একুশ ওরা যে অম্লান,
ধন্য আমার মাতৃভাষা ধন্য তাদের প্রান ।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি!
একুশ আমার গর্ব, একুশ আমার অহংকার।
বর্তমান প্রজন্মকে এই দিন সম্পর্কে জানানোর আহ্বান জানাই সকলকে।
কয়জনই বা পারে ভাষার জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে?
এই দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করায় আমরা গর্বিত।
বাংলায় কথা বলি, বাংলাকে সমৃদ্ধ করি। যে ভাষার ভালোবাসায় বুকের তাজা রক্তের দাগ লেগে আছে। সেই ভাষাকে সম্মান করি। বাংলা ভাষা তা হোক আঞ্চলিক বা প্রমিত। বাঙালির পরিচয় বাংলায়। বাঙালির অহংকার বাংলা। সবাইকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।
ভাষা সৈনিকদের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা ও একইসাথে সবার জন্য আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।
কোন ভাষা যেন এই পৃথিবী থেকে হারিয়ে না যায়। প্রত্যেকে যেন তাঁর মাতৃভাষায় নিজের মতামত প্রকাশ করতে পারে এই কামন করি। সবাইকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
বুকের তাজা রক্ত দিয়ে ভাষা অর্জন করেছি আর ভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানাবো ইংরেজিতে? এ কেমন বাঙালি আমরা! সহজ ভাষায় বলবো, “ও ভাই! বাংলা আমার মায়ের ভাষা। এই ভাষাতেই জুড়াই মোর মনের সকল আশা।” সবাইকে ভাষা দিবসের শুভেচ্ছা। বাংলা ভাষার গন্ডি ছড়িয়ে যাক সারা বিশ্বের সীমানায়।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি – মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
কারো দানে পাওয়া নয়, রক্ত দিয়ে কেনা এই বাংলা ভাষা!
আমার ভাষা, আমার মায়ের ভাষা, গর্বিত এই ভাষায় কথা বলতে পেরে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে।
বাংলা ভাষাকে মাতৃভাষা দিবসে স্বীকৃতি পেতে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে মহান শহীদদের আত্মত্যাগে তাঁদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। সেই দিনটি ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি পাওয়ার পর তা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সারা বিশ্বে পালিন হচ্ছে। গর্বিত বাংলা আমার মাতৃভাষা হওয়ায়।
উজ্জীবিত হোন মাতৃভাষায়। শুভ হোক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস!
এসো প্রাণের ভাষায় কথা বলি প্রান খুলে! আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা।
বাংলাদেশের সোনার ছেলে ভাষা শহীদের দল,
জীবন দিয়ে এনে দিলো বাংলা ভাষার ফল।
তাঁদের দানে আজকে আমারা স্বাধীনভাবে কথা বলি,
সেই সোনার ছেলেদের ত্যাগের কথা কেমন করে ভুলি!
রফিক, সালাম, বরকত, আরও হাজার বীর সন্তান, করলো ভাষার মান রক্ষা বিলিয়ে আপন প্রান। যাদের রক্তে রাঙানো একুশে ওরা যে অম্লান, ধন্য আমার মাতৃভাষা ধন্য তাঁদের প্রান।
মনে পড়ে ৫২ এর কথা, মনে পড়ে একুশে ফেব্রুয়ারির কথা, যখন হারিয়েছি আমার ভাইদের, দিয়েছি রক্ত ভাষার জন্য।
রক্তে কেনা বাংলা আমার লক্ষ শহীদের দান,
তবুও কেন বন্ধু তোমার বিদেশের প্রতি টান?
সকাল বেলা পান্তা খেয়ে বৈশাখের ঐ দিনে,
বিকেলে আবার উঠছো মেতে ইংলিশ হিন্দি গানে!
প্রানটা জুড়িয়ে যায় – যখন শুনি গ্রাম বাংলার গান। কি মধুর বাংলা গানের সুর। মন ভরে যায়, তাঁদের জন্য – যারা জীবন করেছে দান ভাষার জন্য।
২১ শে ফেব্রুয়ারি উক্তি
‘যুগ যুগ ধরে ভাষা শহীদরা রয়ে যাবে বাঙালির মনে
তাই এই দিনটিতে সবাইকে জানাই একুশে ফেব্রুয়ারির শুভেচ্ছা
যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে তাদের সব সময় মনে রাখতে হবে
তাদের জন্য একদিন নয় তাদের জন্য পুরো বছর রাখা উচিত।”
এই একুশ আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো তাই আমি এই ২১ ভুলতে পারিনা!!
যতকাল রবে এই বাংলা রয়ে যাবে সকল ভাষা শহীদদের স্মরণ।
আজ আমরা বাংলা বলতে পারি শুধুমাত্র ভাষা শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে, তাই আমরা তাদের ভুলবো না।
কেননা মাতৃভাষার প্রতি কথা বলার দাবি যদি কেড়ে নেওয়া হয় তাহলে কোন জাতি কখনো তা মেনে নিতে পারে না। সেই লক্ষ্যে মাতৃভাষাকে উজ্জীবিত করার জন্য ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি দামাল ছেলেরা নিজেদের প্রাণ বিসর্জন করে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি রচনা
একুশে ফেব্রুয়ারি রচনা শুরু হচ্ছেঃ
ভূমিকাঃ
‘মা তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতন।
এ কেবল নোবেল বিজয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তিগত অনুভূতি নয়, এ হচ্ছে সর্বকালের মানুষের চিরন্তন অনুভূতি। মাতৃদুগ্ধ যেমন শিশুর সর্বোত্তম পুষ্টি, তেমনি মাতৃভাষার মাধ্যমেই ঘটতে পারে একটি জাতির শ্রেষ্ঠ বিকাশ। মানুষের পরিচয়ের সেরা নির্ণায়ক মাতৃভাষা। মাতৃভাষা জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের এক মৌলিক সম্পদ। মা ও মাটির মতোই প্রতিটি মানুষ জন্মসূত্রে এই সম্পদের উত্তরাধিকারী হয়। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে পূর্ব বাংলার জনগণ রক্তের বিনিময়ে অর্জন করেছিল সেই মাতৃভাষার মর্যাদা।বিশ্ব এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মাতৃভাষার গুরুত্ব ও মর্যাদার স্বীকৃতি এই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
মাতৃভাষার মাধুর্যে তাই মনে বেজে উঠে-
তোমার কথায় কথা বলি
পাখির গানের মত…
তোমার দেখায় বিশ্ব দেখি
বর্ণ কত শত …
মাতৃভাষা কীঃ
মানুষের জীবনে মাতৃভাষার গুরুত্ব অপরিমেয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি পিক
আরো পড়ুন,
প দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা অর্থসহ –
মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি-ভাড়া, বন্ধের দিন, অনলাইন টিকেট